কক্সবাজারে শারদীয় দুর্গোৎসব নির্বিঘ্নে উদযাপন নিশ্চিত করতে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তার ব্যবস্থা নিয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। মন্ডপে মন্ডপে বাড়ানো হয়েছে সেনাবাহিনী, পুলিশ ও র্যাবসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর টহল। অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে খোলা হয়েছে নিয়ন্ত্রণ কক্ষ। সনাতন সম্প্রদায়ের নেতৃবৃন্দকে সাথে নিয়ে বিভিন্ন মন্ডপ ঘুরে দেখছেন র্যাবের শীর্ষ কর্মকর্তারা।
মঙ্গলবার বিকেলে কক্সবাজার শহরের লালদীঘির পাড়ের সরস্বতী বাড়ি, গোলদীঘির পাড়ের ইন্দ্রসেন দুর্গা বাড়ি, ঘোনারপাড়ার কৃষ্ণানন্দধাম মন্দিরসহ বিভিন্ন পুজা মন্ডপ পরিদর্শন করেন র্যাব-১৫ এর অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্ণেল এইচএম সাজ্জাদ হোসেন।
এসময় সেনাবাহিনী, র্যাব, পুলিশ ও বিজিবি মিলেমিশে কাজ করছে উল্লেখ করে লে: কর্ণেল এইচএম সাজ্জাদ হোসেন বলেন, কক্সবাজারে ঝুঁকিপূর্ণ কোন পূজামন্ডপ নেই। তবুও গুজবকে কেন্দ্র করে যেন কেউ অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটাতে না পারে সে বিষয়ে সকলকে সজাগ থাকতে হবে। জোরদার করা হয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর টহল ও গোয়েন্দা কার্যক্রম।
এছাড়া কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে দেশের সর্ববৃহৎ প্রতিমা বিসর্জন অনুষ্ঠান শান্তিপূর্ণ ও নির্বিঘ্ন করতে সার্বিক নিরাপত্তার ব্যবস্থার কথা জানান তিনি।
এ বছর কক্সবাজারে ৩২১টি পূজা মণ্ডপে শারদীয় দুর্গোৎসব উদযাপিত হবে। এর মধ্যে ১৫০টি প্রতিমা পূজা ও ১৭১টি ঘট পূজা। “