দুর্গাপূজা ও সাপ্তাহিক ছুটিসহ কয়েকদিনের টানা ছুটিতে কক্সবাজার ভ্রমণে এসেছেন লাখো পর্যটক। বান্দরবান খাগড়াছড়ি সহ পার্বত্য অঞ্চল গুলোতে অস্থিরতার কারণে পর্যটন কেন্দ্র গুলো স্থবির থাকায় সৈকতের নীল জলরাশী ও প্রকৃতির অপরুপ সৌন্দর্যে আকৃষ্ট হয়ে দেশের নানা প্রান্ত থেকে পর্যটকরা ছুটে আসছেন সমুদ্র শহরে।
সাগরের বিশাল ঢেউয়ে গা ভাসিয়ে আনন্দে মেতেছেন পর্যটকরা। কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের তিনটি পয়েন্টে কলাতলী, সুগন্ধা লাবনী পয়েন্টে পর্যটকরা বলছেন সৈকত এলাকার সার্বিক পরিস্থিতি নিরাপদ রয়েছে।
পর্যটন ব্যবসায়ীরা বলছেন, ‘টানা চারদিন ছুটি থাকায় তারকা মান থেকে মাঝারি মানের হোটেলে খালি নেই কোন কক্ষ । এতে অগ্রীম বুকিং দিয়ে না আসায় কিছুটা বিপাকে পড়ছেন পর্যটকরা৷ তবে দীর্ঘদিন পর বিপুল সংখ্যক পর্যটক আগমনে সন্তুষ্ট ব্যবসায়ীরা। ধারনা করছেন এক থেকে দেড়লাখ পর্যটক কক্সবাজারে এসেছেন দুদিনে।
রোববার কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের লাবণী পয়েন্টে অনুষ্ঠিত হবে, দেশের সর্ববৃহৎ প্রতিমা বিসর্জন অনুষ্ঠান। এতে ৩-৪ লাখ দর্শনার্থী হবে বলে ধারণা করছে পর্যটন সংশ্লিষ্টরা।”